শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম

আমরা অনেকেই শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম জানিনা। 

আজ আমরা শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। সাধারণত সাপোজিটরি ব্যবহার করা হয় শিশুর বয়স ও শারীরিক গঠনের ওপর ভিত্তি করে। আসুন জেনে নেয়া যাক শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম

শিশুদের সাপোজিটরি ব্যবহারের নিয়ম


শিশুদের সঠিক যত্ন নেওয়া আমাদের অত্যন্ত জরুরী। শিশুরা কখন কোন রুগে ভুগছে তা জানা যায় শিশুর আচরণ দেখে। তাই আপনার শিশুকে সুস্থ রাখতে প্রাথমিক পর্যায়ের ধারণাগুলো জেনে রাখা ভালো। সাধারণত শিশুরা জ্বরে আক্রান্ত হলে সাপোজিটরি ব্যবহার করা হয়। শিশুর জ্বর হলে শিশু যদি ঔষধ খেতে না পারে অথবা বমি করে ফেলে দেয় তাহলে শিশুর পায়ুপথে প্যারাসিটামল সাপোজিটরি ব্যবহার কর‍তে পারেন। শিশুর শরীরে সৃষ্টি হওয়া জ্বর ও ব্যাথা কমাতে প্যারাসিটামল সাপোজিটরি ভূমিকা রাখে। সাধারণত  শিশুর বয়স, ওজন এবং শারিরীক গঠন দেখেই চিকিৎসকরা সাপোজিটরি ব্যবহার করে থাকেন। 

৫-১২ বছরের বাচ্চাদের যদি সাপোজিটরি দেওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে চিকিৎসকরা নাপা সাপোজিটরি ৫০০ এমজি দিয়ে থাকেন। শিশুদের শরীরে জ্বর, বমি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্যই মূলত চিকিৎসকরা নাপা সাপোজিটরি দিয়ে থাকেন। সাপোজিটরি ডোস ৬-৮ ঘন্টা পরপর দিয়ে থাকে। তবে মনে রাখতে হবে একদিনে কিংবা ২৪ ঘন্টার ভিতরে ৩বারের বাশি সাপোজিটরি ব্যবহার করা যাবে না। 

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন শিশুকে সুস্থ রাখুন ধন্যবাদ। 

Post a Comment

Previous Post Next Post

যোগাযোগ ফর্ম