বাচ্চাদের চোখের সাদা অংশে রাখা পাতলা এবং স্বচ্ছ ঝিল্লির একটি প্রদাহ এবং চোখের পাতার ভিতরের পৃষ্ঠকে রেখা দেয়। যার নাম হলো কনজাংটিভা। যা মূলত চোখ ওঠা নামে পরিচিত।
বাচ্চাদের চোখ ওঠার কারণ
ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হলে, অ্যালার্জির কারণে কিংবা অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য পরিস্থিতি সহ বিভিন্ন কারণে বাচ্চাদের চোখ ওঠা হতে পারে।
বাচ্চাদের চোখ ওঠার লক্ষণ
চোখে পিচুটি পা কেতুর হয়, চোখ দিয়ে পানি পড়া, চোখের পাতা ফুলে যাওয়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া। প্রথমে সাধারণত এক চোখ লাল হয় পরে আরেক চোখ লাল হয়। আলো অসহ্য লাগতে পারে, চোখে অস্বস্তি বোধ হওয়া বা খচখচ করা, চোখের কর্নিয়া আক্রান্ত হলে চোখে ঝাপসা দেখতা পারেন, চোখে ব্যথা অনুভূত হতে পারে, ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতা লেগে যেতে পারে পিচুটি বা কেতুরের কারণে। এই লক্ষণ গুলো মুলত চোখ ওঠার লক্ষণবাচ্চাদের চোখ উঠলে করণীয় কি
বাচ্চাদের চোখ ওঠলে তাদের হাত পরিষ্কার রাখুন এবং নিশ্চিত করুন যে তারা যেন তাদের চোখ স্পর্শ করে না বা ঘষে না।সংক্রমণের সময় লেন্স বা চোখের মেকআপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
অস্বস্তি দূর করতে এবং চোখের ফোলা কমাতে উষ্ণ কম্প্রেস ব্যবহার করতে পারেন।
তুলোর বল বা গরম পানিতে ভেজানো নরম কাপড় দিয়ে বাচ্চাদের চোখ আলতোভাবে পরিষ্কার করবেন।
বাচ্চাদের চোখ ওঠলে তোয়ালে, বালিশ বা অন্যান্য ব্যক্তিগত জিনিস আপনার সাথে শেয়ার করবেন না।
চোখের ড্রপ বা মলম ব্যবহার করার আগে এবং পরে আপনার হাত ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
বাচ্চাদের চোখের ড্রপের নাম
বাচ্চাদের চোখের কিছু ড্রপের নাম দেওয়া হলো:Opsophenicol (Eye Drop) 34.5 Tk
Iventi (Eye Drop)
Supraphen (Eye Drop)
Cloram Eye Drop
Optimox (Eye Drop) 140 Tk
Lomeflox (Eye Drop)
SQ- Mycetin (Eye Drop)